এম.এম কামাল।। প্রায় দীর্ঘ দেড়যুগের বেশি সময় ধরে ক্ষমতার বাইরে থাকা বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী-মৎস্যজীবী দল ঢাকা মহানগর উত্তরের তেজগাঁও এরিয়ায় নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন ত্যাগী ও পরীক্ষিত, দলের দুঃসময়ের সাহসী কান্ডারি এস.এম আল-আমীন, তিনি সাবেক ছাত্রদল ও সাবেক যুবদক নেতা চাঁদপুর কল্যাণপুর ইউনিয়ন। বিএনপির বিগত সময়ে সকল আন্দোলন- সংগ্রামে দুর্দিনে নেতা-কর্মীদের পাশে দাঁড়িয়ে অভিভাবক হিসেবে ছিলেন, ঢাকা মহানগর উত্তরের তেজগাঁও এরিয়া সাবেক সেচ্ছাসেবক দলের ওয়ানম্যান জনপ্রিয় নেতা এস.এম আল-আমীন তিনি ঢাকা মহানগর উত্তর
মৎস্যজীবী দলের সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী।
যিনি তাঁর সাহসী ও বলিষ্ঠ নেতৃত্বে দিয়ে
ঢাকা মহানগর উত্তর মৎস্যজীবী দলের সকলকে একত্রিত রেখে সংগঠনকে শক্তিশালী ভূমিকায় রেখেছেন দলের দুঃসময়ে।
বর্তমানে ঢাকা মহানগর উত্তর মৎস্যজীবী দলের তৃণমূল কর্মীদের একমাত্র দাবি, সুসময়ে বহু অতিথি নেতারা মহানগর উত্তর মৎস্যজীবীদলের রাজনীতিতে দেখা গেলেও দুঃসময়ে তাদের দেখা যায়নি। দলের যে কোনো বিপর্যয়ের সময় মহানগরের রাজপথ থেকে শুরু করে ঢাকার রাজপথে দলের আন্দোলন-সংগ্রামে সম্মুখ সারীতে ভূমিকা রাখেন এস.এম আল-আমীন। পাশাপাশি দলের দুঃসময়ে দীর্ঘ ১৬ বছর যাবৎ হামলা-মামলায় শিকারও হয়েছিলেন এস.এম আল-আমীন।
দলীয় সূত্রে মতে জানা যায়, দীর্ঘ প্রায় দেড় যুগ ধরে ঢাকা মহানগর মৎস্যজীবী দলের সকল অঙ্গ-সংগঠনগুলোকে নেতৃত্ব দিয়ে শক্তিশালী সংগঠনে রূপ দিয়েছেন এস.এম আল-আমীন। যার কারণে ঢাকা উত্তর মহানগর মৎস্যজীবী দলের একজন ত্যাগী ও সফল রাজনৈতিক নেতা হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছেন।
ঢাকা উত্তর মহানগর মৎস্যজীবী দলের এই সংগ্রামী সাধারন সম্পাদক প্রার্থী আল-আমীন।
বিগত সময়ে বিএনপির আন্দোলন-সংগ্রামে নেতা-কর্মীদের নিয়ে ব্যাপকভাবে রাজপথে নেমে পড়েতেন তিনি । অনেক মামলার আসামী হয়ে দিনের পর দিন, মাসের পর মাস, বছরের পর বছর এবং যুগ পেরিয়েও নেতা-কর্মীদের নিয়ে আদালতের বারান্দায় সময় কেটেছে তাঁর। বিএনপির রাজনীতিতে এসে অনেক নির্যাতনের শিকার হন তিনি।
বিএনপির রাজনীতি করার অপরাধে দীর্ঘদিন নিজ একা ছাড়াতে হয়েছে তাকে এবং বাড়ি-ঘরও খুইয়েছেন তিনি।
আওয়ামী পুলিশ বাহিনী দফায় দফায় তার বাড়িসহ অন্যান্য স্থানে অভিযান চালায়।
ঢাকা মহানগর উত্তরের স্থানীয় রাজনৈতিক মহলের মতে, মৎস্যজীবী দলের রাজনীতিতে এস.এম আল-আমীন দুঃসময়ের কাণ্ডারী হয়ে আছেন নেতা-কর্মীদের অন্তরে।
বিগত সময়ে বিএনপি সরকারের আমলে অনেক বাঘা বাঘা নেতা আওয়ামী সরকারের কঠিন সময়ে নিজেদের বাঁচাতে আডালে আবডালে থেকেছেন,কেউবা আবার সরকারি দলের সাথে আঁতাত করে চলেছেন। সেসময়েও সাহসী সৈনিক হয়ে নেতা-কর্মীদের পাশে ছিলেন এবং বর্তমানেও রয়েছেন তিনি।
উত্তর মহানগর মৎস্যজীবী দলের তৃণমূলের এসব নেতা-কর্মী দ্ব্যর্থহীন কণ্ঠে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, তাঁর বিরুদ্ধে দলের ভেতরে ও বাইরে অপশক্তি চক্রের কোনো ষড়যন্ত্র ও মিথ্যা অপপ্রচার ঐক্যবদ্ধ মহানগর মৎস্যজীবীদল বরদাশত করবে না। দেশে গণতন্ত্র ও বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে এ ধরনের ত্যাগী নেতাই দরকার বলে মনে করেন মহানগরের সাধারণ নেতাকর্মীরা।