প্রার্থী: অ্যাডভোকেট শফিকুল হক মিলন

দলীয় প্রতীক: ধানের শীষ

আসন: রাজশাহী-৩ (পবা–মোহনপুর)

গণতন্ত্র মানে জনগণের ক্ষমতায়ন, অ্যাডভোকেট শফিকুল হক মিলন বিশ্বাস করেন — গণতন্ত্র মানে কেবল ভোট নয়, বরং জনগণের হাতে প্রকৃত ক্ষমতা ফিরিয়ে দেওয়া। তিনি মনে করেন, রাজনীতি হতে হবে জনগণের সমস্যা সমাধানের হাতিয়ার, ক্ষমতার নয়। এজন্য তিনি মাঠে কাজ করছেন মানুষের পাশে থেকে, তাদের চাওয়া–পাওয়ার বাস্তব প্রতিফলন ঘটানোর লক্ষ্যে। জনগণের প্রতিনিধি হতে জনগণের দ্বারেই, রাজশাহী-৩ (পবা–মোহনপুর) অঞ্চলের প্রতিটি গ্রাম, ওয়ার্ড ও ইউনিয়নে মিলন সাহেবের নিরলস প্রচেষ্টা লক্ষ্যণীয়। তিনি নিয়মিত জনগণের সঙ্গে মতবিনিময় সভা করছেন, স্থানীয় কৃষক, শ্রমজীবী, শিক্ষক, ব্যবসায়ী ও তরুণ সমাজের মতামত শুনছেন এবং তাদের সমস্যার সমাধান নিয়ে বাস্তবধর্মী পরিকল্পনা করছেন। তার মূল লক্ষ্য— উন্নয়নমূলক প্রকল্পে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা। কৃষকদের জন্য ন্যায্য মূল্য ও সহায়তা প্রদান, শিক্ষার মানোন্নয়ন ও বেকারত্ব হ্রাস, স্বাস্থ্যসেবা ও আইনি সহায়তা সহজলভ্য করা।  তরুণ প্রজন্মের নেতৃত্ব বিকাশে সহযোগিতা করা। আইনের শাসন ও ন্যায়ভিত্তিক সমাজ গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ একজন আইনজীবী হিসেবে অ্যাডভোকেট শফিকুল হক মিলন সুস্পষ্টভাবে জানেন — উন্নত সমাজ গঠনের জন্য আইনের শাসন কতটা গুরুত্বপূর্ণ। তাই তিনি প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, ভবিষ্যতে জনগণের প্রতিনিধি হিসেবে রাজশাহী-৩ আসনে আইনি সুরক্ষা, ন্যায়বিচার ও প্রশাসনিক স্বচ্ছতা প্রতিষ্ঠার জন্য নিরলসভাবে কাজ করবেন। জনগণের কণ্ঠস্বরই হবে সিদ্ধান্তের ভিত্তি। তার রাজনৈতিক দর্শন অত্যন্ত পরিষ্কার — "জনগণই হবে সব সিদ্ধান্তের মূল ভিত্তি।" তিনি জনগণের মতামতের ভিত্তিতেই উন্নয়ন পরিকল্পনা তৈরি করছেন। প্রতিটি ইউনিয়নে “জনমত ফোরাম” গঠনের মাধ্যমে জনগণকে সরাসরি নীতি প্রণয়নের অংশীদার করতে চান। ভালোবাসাই শক্তি, তিনি বলেন, আপনাদের ভালোবাসাই আমার শক্তি। রাজনীতি মানে সেবা, ক্ষমতা নয়। আমি জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে আপনাদের পাশে থাকতে চাই, আপনাদের কণ্ঠস্বর সংসদে পৌঁছে দিতে চাই।” ধানের শীষ প্রতীকের এই প্রার্থী অ্যাডভোকেট শফিকুল হক মিলন একটি নতুন রাজনীতি গড়ে তুলতে চান—যেখানে জনগণের অংশগ্রহণ, স্বচ্ছতা ও ন্যায়বিচার হবে রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের মূল ভিত্তি। তিনি রাজশাহী-৩ (পবা–মোহনপুর) আসনের জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন—“চলুন আমরা মিলে গড়ি গণতান্ত্রিক, উন্নয়নমুখী ও ন্যায়ের রাজশাহী।