জানা যায়, বিবাদী মোঃ জুয়েল (৩৫) ভিকটিমের স্বামীর বন্ধু। বিবাদী ভিকটিমের স্বামীর বন্ধু হওয়ার সুবাদে তাদের বাড়ীতে যাতায়াত করত। গত ০৭/১০/২০২৫ তারিখ রাত অনুমান রাত সাড়ে ১০ টার দিকে উক্ত বিবাদী পুঠিয়া থানার পীরগাছা গ্রামস্থ ভিকটিমের স্বামীর বাড়ীতে এসে ভিকটিমের স্বামীকে ডাকতে থাকে। তখন ভিকটিম বিবাদীকে বলে তার স্বামী ভ্যান নিয়ে ভাড়ায় গেছে। তখন বিবাদী ভিকটিমকে ঘরের ভিতরে বসার কথা বলে জোরপূর্বক ঘরের ভিতরে প্রবেশ করে ভিকটিমকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। বিষয়টি এলাকায় জানাজানি হলে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয় এবং দেশব্যাপী মিডিয়ায় ব্যাপক ভাবে প্রচার পায়। ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি মোঃ জুয়েল (৩৫), পিতা-মোঃ নবাব, সাং-জয়রামপুর, থানা-নাটোর সদর, জেলা-নাটোর'কে গ্রেফতার করে।১। এরই ধারাবাহিকতায় ইং ১৭ অক্টোবর ২০২৫ তারিখ সন্ধ্যা-১৮.৩০ ঘটিকায় নাটোর জেলার নলডাঙ্গা থানাদীন মাধনগর ইউনিয়নের হালতি নামক এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে চাঞ্চল্যকর ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি মোঃ জুয়েল (৩৫), পিতা-মোঃ নবাব, সাং-জয়রামপুর, থানা-নাটোর সদর, জেলা-নাটোর'কে গ্রেফতার করে। ২ ঘটনা সূত্রে জানা যায়, বিবাদী মোঃ জুয়েল (৩৫) ভিকটিমের স্বামীর বন্ধু। বিবাদী ভিকটিমের স্বামীর বন্ধু হওয়ার সুবাদে তাদের বাড়ীতে যাতায়াত করত। ইং-০৭/১০/২০২৫ তারিখ রাত অনুমান-১০.৩০ ঘটিকায় উক্ত বিবাদী পুঠিয়া থানাধীন পীরগাছা গ্রামস্থ ভিকটিমের স্বামীর বাড়ীতে এসে ভিকটিমের স্বামীকে ডাকতে থাকে। তখন ভিকটিম বিবাদীকে বলে তার স্বামী ভ্যান নিয়ে ভাড়ায় গেছে। তখন বিবাদী ভিকটিমকে ঘরের ভিতরে বসার কথা বলে জোরপূর্বক ঘরের ভিতরে প্রবেশ করে ভিকটিমকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। বিষয়টি এলাকায় জানাজানি হলে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয় এবং দেশব্যাপী মিডিয়ায় ব্যাপক ভাবে প্রচার পায়। পরবর্তীতে ভিকটিম নিজেই বাদী হয়ে পুঠিয়া খানায় ধর্ষক মোঃ জুয়েল (৩৫) এর নামে ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। পুলিশ ও অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর পাশাপাশি র‍্যাব উক্ত ঘটনার ছায়া তদন্ত শুরু করে। এরই প্রেক্ষিতে ইং ১৭/১০/২০২৫ তারিখ গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে র‍্যাব-৫, সিপিএসসি, রাজশাহী ও সিপিসি-২, নাটোর ক্যাম্পের একটি যৌথ আভিযানিক দল তদন্তকারী কর্মকর্তার অধিযাচনপত্রের প্রেক্ষিতে অভিযান পরিচালনা করে নাটোর জেলার নলডাঙ্গা থানাধীন হালতি নামক এলাকা হতে উক্ত ধর্ষণ মামলার একমাত্র আসামিকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। উক্ত আসামিকে পুঠিয়া থানা পুলিশের নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে।