
আব্দুল্লাহ সরদার ফকিরহাট প্রতিনিধি:
বাগেরহাটে চারটি সংসদীয় আসন বহাল রাখার দাবিতে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটির ডাকা ৫ দিনের কর্মসূচির অংশ হিসেবে ফকিরহাট উপজেলায় টানা ৪৮ ঘণ্টা হরতাল পালিত হচ্ছে। এ সময় সড়ক ও মহাসড়ক গুলোতে ট্রাক, কাঠের গুড়ি ফেলে, ক্রিকেট ফুটবল খেলা করে, আড়াআড়ি বাঁশ দিয়ে ব্যারিকেড দিয়ে রাখে। এতে যাত্রীরা চরম ভোগান্তিতে পড়েন।
আজ বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) ৪৮ ঘণ্টা হরতালের দ্বিতীয় দিন সকাল থেকে ফকিরহাট সড়ক ও মহাসড়কে দূরপাল্লার কোনো পরিবহন যাতায়াত করতে দেখা যায়নি।বন্ধ আছে আন্তজেলা পরিবহনসেবা।
তবে গ্রাম অঞ্চল দিয়ে সীমিত আকারে ব্যাটারি চালিত ইজিবাইক ও ভ্যান চলতে দেখা গেছে। হরতালের কারণে উপজেলার সব দোকানপাটও বন্ধ ছিল। জরুরী প্রয়োজনে কিছু ফার্মেসির দোকান খোলা ছিল। গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো।মহাসড়কে সীমিত আকারে কিছু ব্যাটারি চালিত ভ্যান ও মোটরসাইকেল চলতে দেখা গেছে।
এদিকে চারটি আসন বহাল রাখার দাবিতে মহাসড়কে বিক্ষোভ মিছিল করে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরা। এ সময় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরা জানান, বাগেরহাট জেলায় চারটি সংসদীয় আসন পুনর্বহাল না করা হলে লাগাতার কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।
আজ দুপুরে কাটাখালি বিক্ষোভ মিছিল শেষে বক্তব্য রাখেন জামায়েতে ইসলামী বাগেরহাট জেলা আমির মাওলানা রেজাউল করিম , জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির অ্যাডভোকেট আব্দুল ওয়াদুদ, সেক্রেটারি শেখ মোহাম্মদ ইউনুস আলী, যুব বিভাগের প্রধান মনজুরুল হক রাহাত। জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এম এ সালাম, বিএনপি নেতা শেখ মুজিবুর রহমান, কৃষিবিদ শামিমুর রহমান , কামরুল ইসলাম গোরা,
এ দিকে আজ বাগেরহাটে এক বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাগেরহাট জেলা জামায়াতের আমির মাওলানা রেজাউল করিম , সেক্রেটারি শেখ মোহাম্মদ ইউনুস আলী, যুব বিভাগের প্রধান মনজুরুল হক রাহাত, শ্রমিক কল্যাণের রবিউল ইসলাম, জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এম এ সালাম, বিএনপি নেতা কৃষিবিদ শামিমুর রহমান, তারিকুল ইসলাম।