বাংলাদেশকে ইসলামী কল্যান রাষ্ট্র কায়েমের শপথ নিয়ে, ন্যায় ও ইনসাফের ভিত্তিতে, শোষন ও আধিপত্যবাদ মুক্ত, সাম্য ও সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে 'বাংলাদেশ জাস্টিস মুভমেন্ট' (BJM) নামে নতুন রাজনৈতিক দল আত্মপ্রকাশ করা হয়েছে। 

এম.এম কামাল।। ২৮ মে, বুধবার রাজধানী ঢাকার জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুস সালাম' হলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রফেসর মুহাম্মাদ মূসা খান'কে আহবায়ক, ড.এম এম আবদুল হাই'কে সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক, ড. নাজিম উদ্দিন সাহেবকে সদস্য সচিব রেখে ১০১ সদস্য বিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা করা হয়।

সম্মেলনে ড.এম এম আবদুল হাই সাহেবের সভাপতিত্বে তাহরীকে খাতমে নুবুওয়্যাত বাংলাদেশ এর আমির ও বাংলাদেশ জাস্টিস মুভমেন্ট এর প্রধান উপদেষ্টা মুফতি ড. সাইয়্যেদ মুহাম্মাদ এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী ওয়া সিদ্দিকী, পীর সাহেব জৌনপুরীর দেয়া লিখিত বক্তব্যে তিনি এই দলের উল্লেখযোগ্য ন্যারাটিভ তুলে ধরেন। তিনি বলেন, মানুষের তৈরি করা কোনো তন্ত্র বা মতবাদ পৃথিবীতে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারে নি; বরং পৃথিবীতে শান্তি প্রতিষ্ঠা করেছে একমাত্র ইসলাম ও মুসলমান। পৃথিবীর মানুষকে সভ্যতা শিখিয়েছে ইসলাম ও মুসলমান। পৃথিবীর মানুষকে মানবতা ও মানবাধিকার শিখিয়েছে ইসলাম ও মুসলমান। সেজন্য ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সমাজের কিংবা রাষ্ট্রের প্রতিটি সদস্যের পরিপূর্ণ অধিকার ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ইসলামী সুশাসন বাস্তবায়নের কোনো বিকল্প নেই।
সভাপতির ব্ক্তব্যে ড.এম এম আবদুল হাই বলেন-বিগত ২০০৮ সালে বিশ্ব ব্যাংকের অর্থায়নে এবং এনজিও ফোরামের গবেষণা ও তত্বাবধানে বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকে ধারবাহিকভাবে প্রকাশিত পরিসংখ্যানে দেখা যায় যে, তাবলীগ জমাত, পীর-মাশায়েক, কওমী,আলীয়া, আহলে হাদীস-সালাফীসহ বাংলাদেশে এই রকম মনোভাব সমপন্ন জনসংখ্যার ভোটার রয়েছেন ৬ কোটির অধিক, যা তারা কোন না কোন গোষ্টীর বা দলের বাক্সে প্রয়োগ করতেন, আগামীর নির্বাচনে এইসব সন্মানীত সচেতন জনসাধারণের ভোট পরিচ্ছন্নভাবে বাংলাদেশ জাস্টিস মুভমেন্ট বা “বিজেএম” এর মাধ্যমে প্রয়োগ করা হবে-ইনশাআল্লাহ !
সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন, বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও এশিয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা ভাইস চ্যানচেলার ড. আবুল হাসান মুহাম্মাদ সাদেক, তিনি বলেন-আগের মতো অপরিচ্ছন্ন রাজনীতি এখন আর হবেনা, এখন রাজনীতিতে স্থান করে নেবে সদা জাগ্রত বিবেক নতুন প্রজন্ম এবং শিক্ষিত, ভদ্র ও কর্মশীল মুসলিম সুশীল সমাজ। মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী,মসজিদ মিশনের সভাপতি ও বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর মনোনীত প্রতিনিধি ড. মাওলানা খলিলুর রহমান মাদানী, বাংলাদেশ মসজিদ সমাজের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও তাবলীগ জমাতের মনোনীত মেহমান জনাব নয়াব আলী ভূঁইয়া, বাংলাদেশ জাস্টিস মুভমেন্ট বা বিজেএম এর নাম ঘোষণা ও উদ্ভোধন করেন- হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় নেতা, বাংলাদেশ খতমে নবুয়তের আমীর ও ইমান মুফতি নূর হোসাইন নূরানী, অষ্ট্রিলিয়ার প্রবাসি ড.মুফতী আবুল খায়ের মুহাম্মদ জালাল উদ্দিন, মাওলানা মাহমুদুল হাসান ফেরদাউস আল মাদানী, মাওলানা মুফতি আনোয়ার হোসাইন সাইফী, মাওলানা আবু বকর সিদ্দিক আল কাসেমী, ড. আহমাদুল্লাহ, শারষিনা দরবার শরীফের মনোনীত প্রতিনিধি প্রিনসিপল মাওলানা জাফর সাদেক, মানিকগঞ্জ দরবার শরীফের মাওলানা ক্বারী সাইয়্যেদ ওবাইদুল্লাহ আব্বাসী, মাওলানা শায়েখ জামাল উদ্দিন, শায়েখ আবু সাঈদ সালাফী, মাওলানা রেদওয়ানুল্লাহ রাইয়্যান, মাওলানা সাওবান সাকিব, ড. ফরিদ উদ্দিন, মুহাম্মাদ আমজাদ হোসেন, মাওলানা কবি আবু জাফর সালেহী, এড. জাহাঙ্গীর আলম,বাংলাদেশকে কল্যান রাষ্ট্র কায়েমের শপথ নিয়ে, ন্যায় ও ইনসাফের ভিত্তিতে, শোষন ও আধিপত্যবাদ মুক্ত, সাম্য ও সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে 'বাংলাদেশ জাস্টিস মুভমেন্ট' (BJM) নামে নতুন রাজনৈতিক দল আত্মপ্রকাশ করেছে।
২৮ মে, বুধবার রাজধানী ঢাকার জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুস সালাম' হলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রফেসর মুহাম্মাদ মূসা খান'কে আহবায়ক, ড.এম এম আবদুল হাই'কে সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক, ড. নাজিম উদ্দিন সাহেবকে সদস্য সচিব রেখে ১০১ সদস্য বিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা করা হয়।
সম্মেলনে ড.এম এম আবদুল হাই সাহেবের সভাপতিত্বে তাহরীকে খাতমে নুবুওয়্যাত বাংলাদেশ এর আমির ও বাংলাদেশ জাস্টিস মুভমেন্ট এর প্রধান উপদেষ্টা মুফতি ড. সাইয়্যেদ মুহাম্মাদ এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী ওয়া সিদ্দিকী, পীর সাহেব জৌনপুরীর দেয়া লিখিত বক্তব্যে তিনি এই দলের উল্লেখযোগ্য ন্যারাটিভ তুলে ধরেন। তিনি বলেন, মানুষের তৈরি করা কোনো তন্ত্র বা মতবাদ পৃথিবীতে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারে নি; বরং পৃথিবীতে শান্তি প্রতিষ্ঠা করেছে একমাত্র ইসলাম ও মুসলমান। পৃথিবীর মানুষকে সভ্যতা শিখিয়েছে ইসলাম ও মুসলমান। পৃথিবীর মানুষকে মানবতা ও মানবাধিকার শিখিয়েছে ইসলাম ও মুসলমান। সেজন্য ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সমাজের কিংবা রাষ্ট্রের প্রতিটি সদস্যের পরিপূর্ণ অধিকার ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ইসলামী সুশাসন বাস্তবায়নের কোনো বিকল্প নেই।
সভাপতির ব্ক্তব্যে ড.এম এম আবদুল হাই বলেন-বিগত ২০০৮ সালে বিশ্ব ব্যাংকের অর্থায়নে এবং এনজিও ফোরামের গবেষণা ও তত্বাবধানে বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকে ধারবাহিকভাবে প্রকাশিত পরিসংখ্যানে দেখা যায় যে, তাবলীগ জমাত, পীর-মাশায়েক, কওমী,আলীয়া, আহলে হাদীস-সালাফীসহ বাংলাদেশে এই রকম মনোভাব সমপন্ন জনসংখ্যার ভোটার রয়েছেন ৬ কোটির অধিক, যা তারা কোন না কোন গোষ্টীর বা দলের বাক্সে প্রয়োগ করতেন, আগামীর নির্বাচনে এইসব সন্মানীত সচেতন জনসাধারণের ভোট পরিচ্ছন্নভাবে বাংলাদেশ জাস্টিস মুভমেন্ট বা “বিজেএম” এর মাধ্যমে প্রয়োগ করা হবে-ইনশাআল্লাহ !
সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন, বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও এশিয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা ভাইস চ্যানচেলার ড. আবুল হাসান মুহাম্মাদ সাদেক, তিনি বলেন-আগের মতো অপরিচ্ছন্ন রাজনীতি এখন আর হবেনা, এখন রাজনীতিতে স্থান করে নেবে সদা জাগ্রত বিবেক নতুন প্রজন্ম এবং শিক্ষিত, ভদ্র ও কর্মশীল মুসলিম সুশীল সমাজ। মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী,মসজিদ মিশনের সভাপতি ও বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর মনোনীত প্রতিনিধি ড. মাওলানা খলিলুর রহমান মাদানী, বাংলাদেশ মসজিদ সমাজের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও তাবলীগ জমাতের মনোনীত মেহমান জনাব নয়াব আলী ভূঁইয়া, বাংলাদেশ জাস্টিস মুভমেন্ট বা বিজেএম এর নাম ঘোষণা ও উদ্ভোধন করেন- হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় নেতা, বাংলাদেশ খতমে নবুয়তের আমীর ও ইমান মুফতি নূর হোসাইন নূরানী, অষ্ট্রিলিয়ার প্রবাসি ড.মুফতী আবুল খায়ের মুহাম্মদ জালাল উদ্দিন, মাওলানা মাহমুদুল হাসান ফেরদাউস আল মাদানী, মাওলানা মুফতি আনোয়ার হোসাইন সাইফী, মাওলানা আবু বকর সিদ্দিক আল কাসেমী, ড. আহমাদুল্লাহ, শারষিনা দরবার শরীফের মনোনীত প্রতিনিধি প্রিনসিপল মাওলানা জাফর সাদেক, মানিকগঞ্জ দরবার শরীফের মাওলানা ক্বারী সাইয়্যেদ ওবাইদুল্লাহ আব্বাসী, মাওলানা শায়েখ জামাল উদ্দিন, শায়েখ আবু সাঈদ সালাফী, মাওলানা রেদওয়ানুল্লাহ রাইয়্যান, মাওলানা সাওবান সাকিব, ড. ফরিদ উদ্দিন, মুহাম্মাদ আমজাদ হোসেন, মাওলানা কবি আবু জাফর সালেহী, এড. জাহাঙ্গীর আলম,বাংলাদেশকে কল্যান রাষ্ট্র কায়েমের শপথ নিয়ে, ন্যায় ও ইনসাফের ভিত্তিতে, শোষন ও আধিপত্যবাদ মুক্ত, সাম্য ও সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে 'বাংলাদেশ জাস্টিস মুভমেন্ট' (BJM) নামে নতুন রাজনৈতিক দল আত্মপ্রকাশ করেছে।
২৮ মে, বুধবার রাজধানী ঢাকার জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুস সালাম' হলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রফেসর মুহাম্মাদ মূসা খান'কে আহবায়ক, ড.এম এম আবদুল হাই'কে সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক, ড. নাজিম উদ্দিন সাহেবকে সদস্য সচিব রেখে ১০১ সদস্য বিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা করা হয়।
সম্মেলনে ড.এম এম আবদুল হাই সাহেবের সভাপতিত্বে তাহরীকে খাতমে নুবুওয়্যাত বাংলাদেশ এর আমির ও বাংলাদেশ জাস্টিস মুভমেন্ট এর প্রধান উপদেষ্টা মুফতি ড. সাইয়্যেদ মুহাম্মাদ এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী ওয়া সিদ্দিকী, পীর সাহেব জৌনপুরীর দেয়া লিখিত বক্তব্যে তিনি এই দলের উল্লেখযোগ্য ন্যারাটিভ তুলে ধরেন। তিনি বলেন, মানুষের তৈরি করা কোনো তন্ত্র বা মতবাদ পৃথিবীতে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারে নি; বরং পৃথিবীতে শান্তি প্রতিষ্ঠা করেছে একমাত্র ইসলাম ও মুসলমান। পৃথিবীর মানুষকে সভ্যতা শিখিয়েছে ইসলাম ও মুসলমান। পৃথিবীর মানুষকে মানবতা ও মানবাধিকার শিখিয়েছে ইসলাম ও মুসলমান। সেজন্য ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সমাজের কিংবা রাষ্ট্রের প্রতিটি সদস্যের পরিপূর্ণ অধিকার ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ইসলামী সুশাসন বাস্তবায়নের কোনো বিকল্প নেই।
সভাপতির ব্ক্তব্যে ড.এম এম আবদুল হাই বলেন-বিগত ২০০৮ সালে বিশ্ব ব্যাংকের অর্থায়নে এবং এনজিও ফোরামের গবেষণা ও তত্বাবধানে বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকে ধারবাহিকভাবে প্রকাশিত পরিসংখ্যানে দেখা যায় যে, তাবলীগ জমাত, পীর-মাশায়েক, কওমী,আলীয়া, আহলে হাদীস-সালাফীসহ বাংলাদেশে এই রকম মনোভাব সমপন্ন জনসংখ্যার ভোটার রয়েছেন ৬ কোটির অধিক, যা তারা কোন না কোন গোষ্টীর বা দলের বাক্সে প্রয়োগ করতেন, আগামীর নির্বাচনে এইসব সন্মানীত সচেতন জনসাধারণের ভোট পরিচ্ছন্নভাবে বাংলাদেশ জাস্টিস মুভমেন্ট বা “বিজেএম” এর মাধ্যমে প্রয়োগ করা হবে-ইনশাআল্লাহ !
সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন, বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও এশিয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা ভাইস চ্যানচেলার ড. আবুল হাসান মুহাম্মাদ সাদেক, তিনি বলেন-আগের মতো অপরিচ্ছন্ন রাজনীতি এখন আর হবেনা, এখন রাজনীতিতে স্থান করে নেবে সদা জাগ্রত বিবেক নতুন প্রজন্ম এবং শিক্ষিত, ভদ্র ও কর্মশীল মুসলিম সুশীল সমাজ। মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী,মসজিদ মিশনের সভাপতি ও বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর মনোনীত প্রতিনিধি ড. মাওলানা খলিলুর রহমান মাদানী,হেফাজতে ইসলামের নায়েবে আমির,খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় নেতা মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ আহমদ উল্লাহ সাহেব, বাংলাদেশ মসজিদ সমাজের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও তাবলীগ জমাতের মনোনীত মেহমান জনাব নয়াব আলী ভূঁইয়া, বাংলাদেশ জাস্টিস মুভমেন্ট বা বিজেএম এর নাম ঘোষণা ও উদ্ভোধন করেন- হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় নেতা, বাংলাদেশ খতমে নবুয়তের আমীর ও ইমান মুফতি নূর হোসাইন নূরানী, অষ্ট্রিলিয়ার প্রবাসি ড.মুফতী আবুল খায়ের মুহাম্মদ জালাল উদ্দিন, মাওলানা মাহমুদুল হাসান ফেরদাউস আল মাদানী, মাওলানা মুফতি আনোয়ার হোসাইন সাইফী,জুলাই বিপ্লবের অন্যতম সংগঠন আপ বাংলাদেশের মুখপাত্র শাহরিন শারমিন (ইরা)।বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির সহ সভাপতি ড. আবু হানিফ খান,বাংলাদেশ মুসলিম সমাজের আহবায়ক মাসুদ হোসেন, জাতীয় জনজোট সভাপতি মোজাম্মেল মিয়াজী, জাতীয় শক্তি এর চেয়ারম্যান জনাব শরীফুল ইসলাম, জাতীয় জনতা দল এর মহাসচিব বীরমুক্তিযোদ্ধা এডভোকেট আবু তাহের বসুনিয়া, ইত্তেহাদ বাংলাদেশ এর চেয়ারম্যান বোরহান উদ্দীন রব্বানী প্রমুখ। মাওলানা আবু বকর সিদ্দিক আল কাসেমী, ড. আহমাদুল্লাহ, শারষিনা দরবার শরীফের মনোনীত প্রতিনিধি প্রিনসিপল মাওলানা জাফর সাদেক, মানিকগঞ্জ দরবার শরীফের মাওলানা ক্বারী সাইয়্যেদ ওবাইদুল্লাহ আব্বাসী, মাওলানা শায়েখ জামাল উদ্দিন, শায়েখ আবু সাঈদ সালাফী, মাওলানা রেদওয়ানুল্লাহ রাইয়্যান, মাওলানা সাওবান সাকিব, ড. ফরিদ উদ্দিন, মুহাম্মাদ আমজাদ হোসেন, মাওলানা কবি আবু জাফর সালেহী, এড. জাহাঙ্গীর আলম, এস.এম মনোয়ার হোসেনসহ আরও বিশিষ্টজন।